শুক্রবার দিনগত রাতে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ অভিযুক্ত শাহাব উদ্দিন (৪০)কে আটক করে। এরপর এ ঘটনায় মামলা হয়েছে।

জানা যায়, শাহাব উদ্দিন কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা উপজেলার মৃঘা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাত নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য।

ওই কিশোরী ইটনা উপজেলার বাসিন্দা। কয়েকদিন আগে সে উমেদনগরে তার এক আত্মীয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছিল। শুক্রবার সন্ধ্যায় শাহাব উদ্দিনও ওই বাসায় আসেন।

মেয়ের পরিবারের অভিযোগ, দাদিকে পাশের দোকানে পাঠিয়ে ইউপি সদস্য শাহাব উদ্দিন মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন। এসময় মেয়েটির চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এসে শাহাব উদ্দিনকে আটক করেন।

ইটনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান জানান, শাহাব উদ্দিন তার থানায় দায়ের হওয়া একটি মারামারির মামলার আসামি। এ মামলার চার্জশিটও হয়ে গেছে। তবে চার্জশিটে তার নাম আছে কি না তা খতিয়ে দেখে বলতে হবে।

সদর মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) সাইদুর রহমান জানান, আটক শাহাব উদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ওই কিশোরীকে নিয়ে তার পরিবারের সদস্যরাও থানায় রয়েছেন। তারা মৌখিকভাবে জানিয়েছেন যে মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।